যে দুটি বইএর দরজা খুলে কবিতার সাথে দেখা হল, তারা হলেন 'সঞ্চিতা' এবং 'সঞ্চয়িতা'। চেতনে অবচেতনে রক্তে মিশে গেল 'বীরপুরুষ', 'বিদ্রোহী', 'লুকোচুরি', 'কাঠবেড়ালি' সহ আরও অসংখ্য শব্দ ঝংকার। মনের অলিন্দে আজও তাদের অনায়াস চলাফেরা। তৈরী করে ভাষার প্রতি ভালোবাসা, যোগান দেয় স্বপ্ন দেখার উপাদান। জ্বালিয়ে দেয় সেই স্বতন্ত্র ধূপ, যা থেকে সুরভীত হয় জীবনের অকিঞ্চিতকর অস্তিত্ব।
সোমবার, ২১ মে, ২০১৮
শুক্রবার, ১৮ মে, ২০১৮
সাতদিনে সাত প্রিয় বইঃ প্রথম দিন
খেলাটা মজার, খেলাটা কঠিন। সাতদিনে সাতটি প্রিয় বইএর নাম।
যখন যে বই পড়ি, তখন সেই বইএ ডুবে যাই। বালির পাহাড়ের মতো সে কখনও উঁচু হয়ে ওঠে আবার হাওয়ায় অন্য কোথাও। পরদিন গিয়ে হয়তো সেই পাহাড়কে খুঁজে পাওয়া যায়না।
নিজের শহর থেকে ভিণদেশে পাততাড়ি গোটানোর সময়, বিমান কোম্পানির নিয়ম মেনে মালপত্রের ওজনের সীমা বাঁধা ছিল। তখন আর সব জরুরী বেঁচে থাকার সরঞ্জামের সাথে অক্সিজেন সিলিন্ডার রূপী যে দুটি বই সাথে ছিলেন, তারা হলেন 'শেষের কবিতা' আর 'গীতবিতান'।
যখন যে বই পড়ি, তখন সেই বইএ ডুবে যাই। বালির পাহাড়ের মতো সে কখনও উঁচু হয়ে ওঠে আবার হাওয়ায় অন্য কোথাও। পরদিন গিয়ে হয়তো সেই পাহাড়কে খুঁজে পাওয়া যায়না।
নিজের শহর থেকে ভিণদেশে পাততাড়ি গোটানোর সময়, বিমান কোম্পানির নিয়ম মেনে মালপত্রের ওজনের সীমা বাঁধা ছিল। তখন আর সব জরুরী বেঁচে থাকার সরঞ্জামের সাথে অক্সিজেন সিলিন্ডার রূপী যে দুটি বই সাথে ছিলেন, তারা হলেন 'শেষের কবিতা' আর 'গীতবিতান'।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
ব্লগ এবং বই পাওয়ার ঠিকানাঃ https://souravstory.com
এখন থেকে ব্লগ সহ অন্যান্য সব খবর এবং বই পাওয়ার ঠিকানাঃ https://souravstory.com
-
অভিযোজন দোয়েলপাড়ার মাঠে পুজোর বাঁশ পড়েছে। এই অঞ্চলে এটাই সবচেয়ে বড় পুজো। আর প্রতি বছর ঠিক পনেরোই অগাষ্ট মাঠে প্যান্ডেলের বাঁশ পড়ে। দিগিন...
-
চলতে গিয়ে চলা আর বলতে গিয়ে বলা। গোটা জীবনটা কেটে যায়। পথ চলতে দেখা হয় কত মানুষের সাথে। এক গাড়িতে কিছুক্ষণ, তারপর যে যার পথে। সকালের সেই চেন...
-
আমাকে প্রধান শিক্ষকের ঘরে ডেকে পাঠানো হল, কেন আজ মনে নেই। সাথে নিম্নবুনিয়াদী থেকে প্রাপ্ত শেষ ফলাফলের কাগজটা ছিল। ওটাই সম্ভবতঃ মাঠের স্কুলে...